2.যেসব কারণে আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি বহাল রাখতে পারে বাংলাদেশ
Saturday, October 12, 2024
0
নিয়ম:
(প্রতিটি এড দেখার জন্য (CLICK ME) তে ক্লিক করুন এরপরে। এরপর আপনাকে অ্যাড নিয়ে যাবে সেখানে ২০ সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন এবং অ্যাড এ কিছুক্ষণ ক্লিক করবেন। তারপরে ব্যাক আসবেন ,এভাবে পাঁচটি অ্যাডস সম্পন্ন করবেন। পাঁচটি (Click me)বাটন দেওয়া হবে। পাঁচটিতে ক্লিক করে অ্যাডস এ যেতে হবে। বাটন গুলোতে ক্লিক করার পর বাটনগুলোর কালার চেঞ্জ হয়ে যাবে। চেঞ্জ হওয়ার পর পাঁচটি বাটনের স্ক্রিনশট একসাথে আমাকে দিবেন। সবশেষ ওয়েবসাইটের নিচে যান ১০০ সেকেন্ড কাউন্ট শেষ হবার পর(Code here) button দেখাবে। সেখানে ক্লিক করে গোপন কোডটি পেতে হবে।। সবগুলো কাজ নিয়ম অনুযায়ী করবেন না হলে গোপন কোডটি পাবেন না। )
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: নিয়ম অনুযায়ী কাজ না করলে পেমেন্ট দেওয়া হবে না)
(#মনে রাখবেন আপনি যদি পাঁচটা এড এ ক্লিক না করেন তাহলে গোপন নিতে পারবেন #)
যেসব কারণে আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি বহাল রাখতে পারে বাংলাদেশ
কোড বাঁটন পেতে ১০০ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন,,, এবং প্রতি এডে ক্লিক করে অবশ্যই ২০ সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন। এভাবে ক্লিক সম্পূর্ণ করুন কোডের বাটন এখানে দেওয়া হবে,,,
ভারতের আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি বহাল রাখতে পারে বাংলাদেশ। চড়া মূল্যে ক্রয় করা হলেও আইনি জটিলতা ও বিদ্যুৎ সরবরাহের উদ্বেগ থেকেই চুক্তিটি বহাল থাকার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে।
A1
Countdown with Button Reveal
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সংবাদসংস্থা রয়টার্স প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, আদানি প্রকল্পটি বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদার প্রায় এক-দশমাংশ পূরণ করে।
অন্যদিকে চুক্তিতে কোনও ধরনের জালিয়াতি হয়েছে কি না সেই সম্পর্কে শক্তিশালী প্রমাণ ছাড়া আন্তর্জাতিক আদালতে আইনি চ্যালেঞ্জ ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই চাইলেই সরাসরি চুক্তিটি বাতিল করা সহজ হবে না। বরং একমাত্র সম্ভাব্য বিষয় হচ্ছে, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে মূল্য কমিয়ে আনা।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সর্বশেষ অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী আদানি বাংলাদেশে দেওয়া প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য প্রায় ১২ টাকা করে নেয়, যা ভারতের অন্যান্য বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের বিলের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি এবং ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর বিলের ৬৩ শতাংশ বেশি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের নতুন সরকার আগের চুক্তিগুলো বিশেষ করে বিশেষ আইনের অধীনে যেসব চুক্তি হয়েছে তার স্বচ্ছতা ও ত্রুটিগুলো শনাক্ত করতে এবং এতে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা হয়েছে কি না তা যাচাই করতে একটি প্যানেল তৈরি করেছে। সেখানে আদানির সঙ্গে ২০১৭ সালে স্বাক্ষরিত ২৫ বছরের জন্য বিদ্যুৎ কেনার চুক্তিটিও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, “কমিটি বর্তমানে বিষয়টি পর্যালোচনা করছে, তাই এ বিষয়ে মন্তব্য করা সময়োচিত হবে না।”
A7
Previous article
Next article
Leave Comments
Post a Comment